Monday, September 13, 2021

মুগ ডালের পাঁপড় (Yellow Split Gram's Poppadom)

মুখোরোচক একটি খাবাব হলো মুগ ডালের পাঁপড়, যা খাবারের বৈচিত্র্যতায় যুক্ত করেছে এক অনন্য মাত্রা। বৃষ্টিস্নাত দিনে গরম গরম খিচুড়ির সাথে মুগ ডালের পাঁপড় ভাজা- আহা! আর কি চাই।

মুগডালের পাঁপড়
 

সুগন্ধি চালের পাশাপাশি দিনাজপুর জেলা পাঁপড়ের জন্যও বিখ্যাত। এখানকার মুগ, খেসারি ও বেসনের তৈরি পাঁপড়ের কথা মোটামুটি সবার-ই জানা। অনন্য স্বাদ এবং মুখোরোচক হওয়ার কারণে দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই চলেছে।

উৎকৃষ্ট মানের চাল ও ডালের মিহি গুড়া/ময়দা হলো পাঁপড় তৈরির মূল উপকরণ। প্রথমে, উৎকৃষ্ট মানের মুগ ও মাসকলাই ডাল সমপরিমাণে একসাথে মিশিয়ে মেশিনের মাধ্যমে ভেঙ্গে গুঁড়া করে নিতে হবে। তারপরে, পরিমাণমতো জল ফুটিয়ে নিয়ে ক্রমান্বয়ে এতে লবণ, জিরা, কালোজিরা, গোল মরিচের গুড়া, দৈ, খাবার সোডা, হিং ও আমচুর দিয়ে মূল মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এরপর, সমান পরিমাণে মুগ ও মাসকলাই ডালের মিহি গুড়া/ময়দা নিয়ে, তাতে প্রয়োজনীয় পরিমাণ  ঠান্ডা জল যোগ করে ৭-৮ মিনিট ধরে ডললে পাঁপড় তৈরির উপযুক্ত মন্ড তৈরি হবে।

এবার, পাঁপড় তৈরির মন্ডটিকে লম্বালম্বি কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করে সুতা দিয়ে কেটে নিতে হবে। মসৃণ গোলাকার কাঠের পিঁড়ি পাঁপড় বেলার জন্য আদর্শ। এই পিঁড়িতে বেলনা দিয়ে চাপ দিয়ে কয়েকবার এপিঠ ওপিঠ করলে পাঁপড় তৈরি হয়ে যাবে। প্রথমে, কাঁচা পাঁপড়গুলি ২০-২৫ মিনিট কড়া রোদে এবং পরবর্তীতে সারাদিন হালকা রোদে শুকানোর পর ঠান্ডা করতে হবে। পরে এগুলো ঠান্ডা হলে প্যাকেটে ভরে ভালভাবে মুখ বন্ধ করে ৮-১০ মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যাবে। এছাড়া, একটি ভালো বায়ুনিরোধক কৌটার মধ্যে পাঁপড় রেখে হিমায়ক যন্ত্রে(ফ্রিজে) অনেকদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।

মুগডালের পাঁপড়

আমরা মূলত বাসার তৈরি মুগডালের পাঁপড় সংগ্রহ করে থাকি। এই পাঁপড়গুলো স্বাস্থ্যসম্মতভাবে তৈরি।

মূল্য: 

২৫০গ্রাম= ৳.১০০                                                                      
                                  
৫০০ গ্রাম=৳.২০০                                                                      
                                   
১ কেজি=৳.৪০০                                                                       
 
 
আপনার ফরমায়েশ জানা‌নোর প‌রেই পাঁপড় প্রস্তুত করা হ‌বে। সুতরাং, আপনার কা‌ছে যেটা যা‌বে সেটা থাক‌বে একদম স‌তেজ।।
 
আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !

 

জলপাই আচার (Olive Pickle)

আচার মানেই জিভে জল! 

জলপাই আচার

বাঙালির রসনা বিলাসে আচার সবসময়ই সমাদৃত। আচার ছাড়া যেন খাওয়ার তৃপ্তিতে পূর্ণতা আসেনা। সবধরনের আচারেই সুস্বাদু, কিন্তু জলপাইয়ের আচার একটু  অন্যরকম। টক-ঝাল-মিষ্টি স্বাদের আচার, তেলে ডুবো আচার- এগুলো আসলেই সেরা। আবার এর চাটনিও অনেকের পছন্দ।

জলপাই
 

মূলত জলপাই একটি শীতকালীন ফল। শীতের শুরুতে জলপাই বাজারে দেখা যায়। শীতকালীন ফল হলেও  আচার বানিয়ে কিন্তু সারা বছর ধরে এটা সংরক্ষণ করা যায়। শুধু জলপাই কেন, যেকোন মৌসুমী ফলের আচার বানিয়ে আমরা তা দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে এবং খেতে পারি।

জলপাইয়ের সকল উপকারী গুণ এর আচারের মধ্যেও বিদ্যমান। আসুন জেনে নিই জলপাইয়ের কিছু বিশেষ গুণ:

  • পিত্তথলির পিত্তরসের কাজ করতে সুবিধা হয় যদি নিয়মিত জলপাই খাওয়া যায়।
  • জলপাইয়ে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে, যা দেহের ক্যান্সারের জীবাণুকে ধ্বংস করে এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে বাড়ায় দ্বিগুণ পরিমাণে। 
  • জলপাইয়ের এ্যান্টি অক্সিডেন্ট রক্তের কোলেস্টেরেলের মাত্রা কমায়। ফলে কমে যায় হৃদরোগের ঝুঁকি।

 


 

  • ত্বকের ক্যান্সারের হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই।
  • জলপাইয়ের তেলে ফ্যাটি এসিড ও এ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে।.
  • জলপাইয়ের তেল ব্যবহারে চুলের গোড়া মজবুত হয়। এতে চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা দূর হয়।

     

    জলপাই আচার

    বাসায় তৈরী আমাদের জলপা আচার।

    নিজস্ব তত্ত্বাবধানে আমরা মৌসুমে জলপাই সংগ্রহ করি। এই আচারে ব্যবহৃত হয় আমাদের নিজস্ব উৎপাদিত খাঁটি সরিষার তেল এবং বাছাইকৃত মশলা। আপনার ফরমায়েশ জানা‌নোর প‌রেই এই আচার প্রস্তুত করা হ‌বে। সুতরাং, আপনার কা‌ছে যেটা যা‌বে সেটা থাক‌বে একদম স‌তেজ।।

    মূল্য: 

    টক-ঝাল-মিষ্টি আচার:                                                         তেলে ডুবো গোটা আচার:

    ২৫০গ্রাম= ৳.১৮৮                                                                       ২৫০গ্রাম= ৳.১৭৫
                                      
    ৫০০ গ্রাম=৳.৩৭৫                                                                       ৫০০গ্রাম= ৳.৩৫০
                                       
    ১ কেজি=৳.৭৫০                                                                         ১ কেজি= ৳.৭০০
     
    আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !

Thursday, September 9, 2021

গাওয়া/ননীর ঘি (Ghee from Milk Cream)


গরম গরম ভা‌তে এক চামুচ ঘি,
এর চে‌য়ে ভাল আর কিছু হ‌তে পা‌রে কি!!
 
 

ঘি সকলেরই অতিপ্রিয় একটি খাবার।

প্রাচীনকাল থেকেই ঘি বাঙালির রসনাবিলাসে তৃপ্তি যুগিয়ে আসছে। পোলাও, বিরিয়ানিতে ঘি একটি অত্যাবশ্যক উপকরণ। চমৎকার গন্ধের জন্যে নানান রকম মিষ্টান্ন তৈরী, ভর্তা ও ভাজিতেও ঘি  সমাদৃত।

নিজেদের কর্ম অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি- ঠিক তিনভাবে ঘি প্রস্তুত করা যায়।
 
* পাতানো দই -এর মাখন থেকে।
 
* জ্বাল দেয়া দুধের জমানো সর থেকে এবং
 
 

 উপকারিতা: 

১। ভিটামিন এ,ডি,ই ও কে। এই ভিটামিনগুলো হাড়ের ও হৃদপিন্ডের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। আর এর                 সবগুলোই রয়েছে ঘি তে।ঘি সহজে নষ্ট হয় না।

২। এর স্ফুটানাঙ্ক অনেক বেশি। সাধারণত ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত খাঁটি ঘি গরম করা যায়। এই         তাপমাত্রায় তেলকে গরম করলে কিন্তু সেটা ক্ষতিকারক হয়ে যাবে।

৩।
ঘি চুলকে নরম,উজ্জ্বল করে এবং চুল পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঘি খেলে চুলের স্বাস্থ্য ঠিক             থাকে।

৪।
ঘি তে রয়েছে ব্রেন টনিক। যা আমাদের স্মৃতি শক্তি বাড়ায়।
 
৫। যেহেতু ঘি সহজে নষ্ট হয়না, তাই ঘি রোগ প্রতিরোধে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে। ঘিতে আছে প্রচুর         পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কেননা ঘি এর পুষ্টিগুণ অনেক দিন       পর্যন্ত ঠিকে থাকে।

৬। কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যায় ঘি খেতে পারেন।

৭।
এটি ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। এটি বিশেষ করে ত্বকে শুষ্কতা দূর করে।

৮।
খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে ঘি তে থাকা বাইটারিক এসিড আমাদের বিশেষভাবে সহায়তা করে।         এছাড়া ঘিতে রয়েছে ফ্যাটি এসিড যা আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং শক্তি অনেকক্ষণ         পর্যন্ত সঞ্চয় করে রাখে। 
 

 

বাসায় তৈরী আমাদের ননীর ঘি। এটা গাওয়া ঘি নামেও পরিচিত। মূলত খাঁটি দুধ থেকে কাঁচা ননী সংগ্রহ করে জ্বাল দিয়ে এটা প্রস্তুত করা হয়ে থাকে, যা শতভাগ খাঁটি ও নিরাপদ! 

গাওয়া/ননীর ঘি

মূল্য:

 ২৫০গ্রাম= ৳.৩৭৫
                                  
৫০০ গ্রাম=৳.৭৫০
                                   
১ কেজি=৳.১,৫০০
 
আপনার ফরমায়েশ জানা‌নোর প‌রেই এই ঘি প্রস্তুত করা হ‌বে। সুতরাং, আপনার কা‌ছে যেটা যা‌বে সেটা থাক‌বে একদম স‌তেজ।।

আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,“বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !”

কাঠবাদামের তেল (Almond Oil)

বাদাম সকলের অতি পছন্দের একটি খাবার। বাজারে কাজু, পেস্তা, কাঠ, চিনা বিভিন্ন ধরনের বাদাম পাওয়া যায়। তবে বিভিন্ন ধরনের মধ্যে কাঠবাদাম তার নিজস্ব পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতার জন্য সমাদৃত। ইন্টারনেটের কল্যাণে সবাই হয়তো বাদাম তেলের গুণাগুন সম্পর্কে জেনে থাকবেন। 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

খাবারের পাশাপাশি চুল এবং রূপচর্চায় কাঠবাদাম তেলের জুড়ি মেলা ভার। বলা যেতে পারে, পুষ্টি এবং শক্তির দ্বৈত উৎস কাঠবাদামের তেল।

১। কাঠবাদাম তেলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরের শক্তি সঞ্চালন করে। এর রিবফ্লাবিন,                     ফসফরাস, কপার শরীরে শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

২। আমরা সকলেই জানি ভিটামিন-ই ত্বকের জন্য অতান্ত কার্যকারী। কাঠবাদাম তেলে ভিটামিন-ই             আছে। এটা সূর্যের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বককে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া থেকে রক্ষা করে।             ত্বকের সান বার্ন থেকে পরিত্রাণের জন্য কাঠবাদাম তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।

৩। কোনরকম রাসায়নিক উপাদান এবং সংরক্ষণকর উপাদান না থাকায় এই তেল কে সিরাম হিসাবেও       ব্যবহার করা যেতে পারে। কাঠবাদাম তেলকে প্রাকৃতিক মেয়েশ্চারাইজার বলা হয়ে থাকে।

৪। কাঠবাদাম তেলের ফ্যাটি অ্যাসিড যেকোনো চর্ম সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে এবং প্রদাহ হ্রাস         করে।

৫। এই তেলের ফ্যাটি অ্যাসিড চুলকে নরম, সোজা এবং সতেজ রাখে। মনো ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন-        এ, ডি, ই, বি১, বি২ এবং বি৬ এ সকল উপাদান রয়েছে কাঠবাদাম তেলে, যা চুল কে পুষ্টি দেয়, চুলকে      শক্ত করে।

কাঠবাদামের তেল

৬। চোখের নীচের কালি বা ডার্ক সার্কেল হালকা করে।

৭। ত্বকের রুক্ষতা দূর করে কোমল ও মসৃণ করে তোলে।

৮। বয়সের দাগ-ছোপ রোধ করে।

৯। মাথার ত্বকে আমন্ড ওয়েল ম্যাসাজে মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।

১০। চুল পড়া কমায় এবং চুল বৃদ্ধির হার বাড়ায়। 

 

কাঠবাদামের তেল

 

বাছাই করা সেরা মানের কাঠবাদাম থেকে বাসায় আমরা এই তেল প্রস্তুত করে থাকি। এতে কোন প্রকার কৃত্রিম রং,গন্ধ এবং রাসায়নিক উপাদান মিশ্রিত নেই, তাই সম্পূর্ণ খাঁটি এবং নিরাপদ!

মূল‌্য:
 
কাঠবাদা‌মের তেল ১২০গ্রাম= ৳.৪৮০

আপনার ফরমায়েশ জানা‌নোর প‌রেই তেল প্রস্তুত করা হ‌বে। সুতরাং, আপনার কা‌ছে যেটা যা‌বে সেটা থাক‌বে একদম স‌তেজ।।
 
আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক এবং খাঁটি পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা!
 
 [বি:দ্র: যাদের বাদামে এ্যালার্জি রয়েছে, তারা এই তেল ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।]
 

Wednesday, September 8, 2021

কাটারীভোগ চাল (Katarivog Rice)

কাটারীভোগ একটি বিখ্যাত ধান যা দিনাজপুরে চাষ করা হয়। দিনাজপুর জেলার প্রসিদ্ধ চালগুলোর মধ্যে কাটারীভোগ চাল অন্যতম। এটি আপনাকে চালের একটি বিশুদ্ধ এবং তাজা ভাব নিশ্চিত করে, যা খেতে দারুণ!

কাটারীভোগ চাল

কাটারী ভোগ সুগন্ধের জন্য বিখ্যাত। আপনি যে পদ্ধতিতেই ভাত রান্না করুন, এই চাল আপনাকে দিবে এক দুর্দান্ত সুবাস। এই চাল দিয়ে যে পদই রান্না হোক না কেন, এটি সর্বদা সেরা স্বাদযুক্ত।

কাটারীভোগ চাল

 

বর্তমানে বাড়তি মুনাফা লাভের আশায় অসাধু ব্যবসায়ীরা অন্য জাতের চালকে প্রক্রিয়াজাত এবং কৃত্রিম গন্ধ যুক্ত করে কাটারীভোগ চাল বলে চালায়। এর দরুন, ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছেন, তার সাথে প্রকৃত চাল এবং এর স্বাদ গ্রহণ থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন।

 

কাটারীভোগ চাল

আমাদের কাছে আপনি পাবেন হাসকিং মিলের নির্ভেজাল প্রকৃত সুগন্ধি কাটারীভোগ চাল। আমরা সরাসরি উৎপাদকের নিকট হতে চাল সংগ্রহ করে থাকি। 

আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক এবং খাঁটি পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,“বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !

Monday, September 6, 2021

সুগন্ধি কাটারী আতপ চাল (Aromatic Katari Atop Rice)

খিচুড়ি, পোলাও, বিরিয়ানিসহ বিভিন্ন পদের রান্নার অন্যতম উপকরণ হলো কাটারী আতপ চাল, যা রান্নার স্বাদকে করে তোলে অনন্য। সুগন্ধি কাটারী আতপ চালে রয়েছে শর্করা, আমিষ, অল্প পরিমাণে চর্বি, ভিটামিন, আঁশ এবং খনিজ। ফাইবারসমৃদ্ধ হওয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যসহ নানা ধরনের পেটের রোগ সারাতে সুগন্ধি চাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই উপাদান হজমক্ষমতার উন্নতি ঘটাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।


সুগন্ধি কাটারী আতপ চাল
 

সুগন্ধি চালের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি খেতে খুব সুস্বাদু এবং সুগন্ধ ছড়ায়। আর দিনাজপুরের সুগন্ধি চালের জুড়ি মেলা ভার। উত্তরের এই জেলাতে নানান জাতের সুগন্ধি ধান চাষ করা হয়; এর মধ্যে ব্রিধান-৩৪, কাটারী, জিরা কাটারী (চিনি গুড়া), ফিলিপিন কাটারী, চল্লিশাজিরা, বাদশা ভোগ, কালোজিরা, জটা কাটারী, চিনি কাটারী, বেগুন বিচি ও ব্রিধান-৫০ উল্লেখযোগ্য।

সুগন্ধি কাটারী আতপ চাল

সুগন্ধি চালে তো প্রচুর মাত্রায় আঁশ রয়েছে এবং এতে কোলেস্টেরল কম থাকে। চর্বি থাকে একেবারে অল্প পরিমাণে। এক দিক থেকে বলা যেতে পারে এই চাল হৃদ্‌যন্ত্রকে ভালো রাখতে সহয়তা করে।

সুগন্ধি কাটারী আতপ চাল

নিজস্ব তত্ত্বাবধানে আমরা এই চাল সংগ্রহ করে থাকি। আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক এবং খাঁটি পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,“বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !



কালোজিরা তেল (Black Seed Oil)

কালোজিরা আমাদের সকলের পরিচিত। এটি মশলা হিসাবে ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে এবং এটি পাঁচ ফোড়নের একটি উপাদান। কালোজিরা নানা রোগের প্রতিষেধক এবং ...