খাবারের পাশাপাশি চুল এবং রূপচর্চায় কাঠবাদাম তেলের জুড়ি মেলা ভার। বলা যেতে পারে, পুষ্টি এবং শক্তির দ্বৈত উৎস কাঠবাদামের তেল।
১। কাঠবাদাম তেলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরের শক্তি সঞ্চালন করে। এর রিবফ্লাবিন, ফসফরাস, কপার শরীরে শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
২। আমরা সকলেই জানি ভিটামিন-ই ত্বকের জন্য অতান্ত কার্যকারী। কাঠবাদাম তেলে ভিটামিন-ই আছে। এটা সূর্যের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বককে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া থেকে রক্ষা করে। ত্বকের সান বার্ন থেকে পরিত্রাণের জন্য কাঠবাদাম তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩। কোনরকম রাসায়নিক উপাদান এবং সংরক্ষণকর উপাদান না থাকায় এই তেল কে সিরাম হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। কাঠবাদাম তেলকে প্রাকৃতিক মেয়েশ্চারাইজার বলা হয়ে থাকে।
৪। কাঠবাদাম তেলের ফ্যাটি অ্যাসিড যেকোনো চর্ম সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে এবং প্রদাহ হ্রাস করে।
৫। এই তেলের ফ্যাটি অ্যাসিড চুলকে নরম, সোজা এবং সতেজ রাখে। মনো ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন- এ, ডি, ই, বি১, বি২ এবং বি৬ এ সকল উপাদান রয়েছে কাঠবাদাম তেলে, যা চুল কে পুষ্টি দেয়, চুলকে শক্ত করে।
![]() | ||
|
৭। ত্বকের রুক্ষতা দূর করে কোমল ও মসৃণ করে তোলে।
৮। বয়সের দাগ-ছোপ রোধ করে।
৯। মাথার ত্বকে আমন্ড ওয়েল ম্যাসাজে মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।
১০। চুল পড়া কমায় এবং চুল বৃদ্ধির হার বাড়ায়।
![]() |
কাঠবাদামের তেল |
No comments:
Post a Comment