Tuesday, August 31, 2021

মাখনের ঘি (Ghee form Butter)

মাখনের ঘি

ঘি সকলেরই অতিপ্রিয় একটি খাবার।

প্রাচীনকাল থেকেই ঘি বাঙালির রসনাবিলাসে তৃপ্তি যুগিয়ে আসছে। পোলাও, বিরিয়ানিতে ঘি একটি অত্যাবশ্যক উপকরণ। চমৎকার গন্ধের জন্যে নানান রকম মিষ্টান্ন তৈরী, ভর্তা ও ভাজিতেও ঘি  সমাদৃত।

নিজেদের কর্ম অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি- ঠিক তিনভাবে ঘি প্রস্তুত করা যায়।
 
 
* জ্বাল দেয়া দুধের জমানো সর থেকে এবং
 
* দুধের কাঁচা ননী/ক্রীম থেকে।
 
 
মাখনের ঘি

আমরা বাসায় মূলত তিনভাবে গরুর দুধ থেকে মাখন সংগ্রহ করি. যথা-

  • সর খেকে।
  • বাসায় পাতানো দই থেকে এবং
  • ননী থেকে।

এসব থেকে মাখন আলাদা করার জন্য আমরা কখনো সনাতন পদ্ধতি, আবার কখনো যন্ত্রের ব্যবহার করে থাকি। উপরে উল্লেখিত যে পদ্ধতিতে আপনি মাখন সংগ্রহ করুন না কেন, সেটা সঠিকভাবে জ্বাল দেবার পর ঘি-এর যে রং এবং গন্ধ আপনি পাবেন, তাতে মন মাতোয়ারা হয়ে যাবে। সর এবং ননীর ঘি -এর মতো মাখনের ঘি ও খুবই পুষ্টিকর!

মাখনের ঘি

বাসার তৈরী মাখনের ঘি। কোন কৃত্রিম গন্ধ, রং এবং সংরক্ষণকর উপাদান নেই বলেই এগুলো শতভাগ খাঁটি ও নিরাপদ!

 মূল্য:

২৫০গ্রাম= ৳.৩৭৫
                                  
৫০০ গ্রাম=৳.৭৫০
                                   
১ কেজি=৳.১,৫০০
 
আপনার ফরমায়েশ জানা‌নোর প‌রেই এই ঘি প্রস্তুত করা হ‌বে। সুতরাং, আপনার কা‌ছে যেটা যা‌বে সেটা থাক‌বে একদম স‌তেজ।।

আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,“বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !

Sunday, August 29, 2021

সুগন্ধি চিনিগুঁড়া আতপ চাল (Aromatic Chinigura Atop Rice)

 
সুগন্ধি চালের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি খেতে খুব সুস্বাদু এবং সুগন্ধ ছড়ায়। আর দিনাজপুরের সুগন্ধি চালের জুড়ি মেলা ভার। উত্তরের এই জেলাতে নানান জাতের সুগন্ধি ধান চাষ করা হয়; এর মধ্যে ব্রিধান-৩৪, কাটারী, জিরা কাটারী (চিনি গুড়া), ফিলিপিন কাটারী, চল্লিশাজিরা, বাদশা ভোগ, কালোজিরা, জটা কাটারী, চিনি কাটারী, বেগুন বিচি ও ব্রিধান-৫০ উল্লেখযোগ্য।

সুগন্ধি চিনিগুঁড়া আতপ চাল

খিচুড়ি, পোলাও, বিরিয়ানিসহ বিভিন্ন পদের রান্নার প্রধান উপকরণটিই হলো চিনিগুঁড়া চাল, যা রান্নার স্বাদকে করে তোলে অনন্য।  সুগন্ধি চালে রয়েছে শর্করা, আমিষ, অল্প পরিমাণে চর্বি, ভিটামিন, আঁশ এবং খনিজ। ফাইবারসমৃদ্ধ হওয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যসহ নানা ধরনের পেটের রোগ সারাতে সুগন্ধি চাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই উপাদান হজমক্ষমতার উন্নতি ঘটাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

সুগন্ধি চিনিগুঁড়া আতপ চাল

সুগন্ধি চালে তো প্রচুর মাত্রায় আঁশ রয়েছে এবং এতে কোলেস্টেরল কম থাকে। চর্বি থাকে একেবারে অল্প পরিমাণে। এক দিক থেকে বলা যেতে পারে এই চাল হৃদ্‌যন্ত্রকে ভালো রাখতে সহয়তা করে।

নিজস্ব তত্ত্বাবধানে আমরা এই চাল সংগ্রহ করে থাকি। আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক এবং খাঁটি পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,“বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !

Wednesday, August 25, 2021

ঢেঁকি ছাঁটা ব্রি ৮৪ চাল (চিকন, লাল)

 ঢেঁ‌কিছাঁটা চালের উপকা‌রিতা

 

ঢেঁকি ছাঁটা ব্রি ৮৪ চাল (চিকন, লাল)
 
শিরোনাম দেখে চালের সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নিশ্চই পেয়েছেন; এবার তাহলে বিস্তারিত জেনে নিন:
 
* জাত: ব্রি ৮৪।
* ধরন: চিকন।
* রং: লাল।
 
ঢেঁকিছাঁটা লাল চালকে আমরা কিন্তু বর্তমানে ব্রাউন রাইস নামেই চিনি। ইন্টারনেটের কল্যাণে এই ঢেঁ‌কিছাঁটা লাল চালের উপকা‌রিতা সম্পর্কে আমরা মোটামুটি সবাই অবগত। তারপরেও কিছু গবেষণালব্ধ ফলাফল এবং বিভিন্ন সূত্র মারফত প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী এই চালের কিছু উপকারিতার কথা উল্লেখ না করলেই নয়। নিচে এগুলো দেওয়া হলো:

* পালিশ করা হয় না বলে এই চালের উপরিভাগে ধানের তুষের কিছু অংশ থেকে যায়।। এজন্য একে 
   দেখতে খানিকটা লালচে ধরনের হয়ে থাকে। পালিশ না করার কারণে সাধারণ চালের তুলনায় এর 
   পুষ্টিগুণ কয়েকগুণ বেশি।
* গবেষণালব্ধ ফলাফলে দেখা গেছে যে, ব্রাউন রাইসে রয়েছে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা-সহ নানান 
   পুষ্টিগুণ।
* তথ্য মতে, সাধারণ চালের চেয়ে ব্রাউন রাইসে ফাইবারের মাত্রা বেশি থাকে, যার দরুন পেট ভরা থাকে 
   দীর্ঘ সময় এবং ঘন ঘন ক্ষিদের  প্রবণতাও কমে যায়। এই চাল এনার্জি সরবারহ করে অনেকটা সময় 
   অবধি।
* এই চালে থাকা ফাইবার ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
* রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে ঢেঁকিছাঁটা লাল চাল।
* অ্যালজাইমার্স রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে নিউরোট্রান্সমিটার নিউট্রিয়েন্ট- যা এই চালে রয়েছে 
   যথেষ্ট পরিমাণে।
* প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি এবং ই ছাড়াও এই চালে আরও রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ, প্রোটিন, 
   পটাশিয়াম,ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের মত পুষ্টিগুণ।
 

সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে চাইলে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ঢেঁকিছাঁটা লাল চাল কিন্তু রাখতেই হবে।
 
নিজস্ব তত্ত্বাবধানে আমরা এই চাল সংগ্রহ করে থাকি। আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক এবং খাঁটি পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,“বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !

ঢেঁকি ছাঁটা ব্রি ২৮ চাল (চিকন, সাদা)

ঢেঁ‌কিছাঁটা চালের উপকা‌রিতা: 

 

ঢেঁকি ছাঁটা ব্রি ২৮ চাল (চিকন, সাদা)

নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সংগ্রহ করা হয় এই ঢেঁকি ছাঁটা চাল চাল। এর-

* জাত:  ব্রি- ২৮।
* ধরন: চিকন।
* রং: সাদা।


ঢেঁকি ছাঁটা ব্রি ২৮ চাল (চিকন, সাদা)
 

হালের সয়ংক্রিয় চালকলগুলো চালু হবার পূর্বে গ্রামবাংলার মানূষ ঢেঁকিছাঁটা চালই খেত। বর্তমানে বাজারে আমরা যেসব চাল দেখতে পাই, সেগুলোর বেশিরভাগই উজ্বল বর্ণের, মসৃণ এবং চকচকে হয়ে থাকে। চালকলগুলোতে চালগুলোকে পালিশ করে মসৃণ, চকচকে করা হয়। দেথতে সুন্দর হলেও পুষ্টিগুণ থেকে কিন্তু আমরা সত্যিই বঞ্চিত হচ্ছি!

পালিশ করা হয় না বিধায় চালকলের চালগুলোর তুলনায় এই ঢেঁকিছাঁটা চালের উপরিভাগে ধানের তুষের কিছু অংশ থেকে যায়। এজন্য সাধারণ চালের তুলনায় এর পুষ্টিগুণ কয়েকগুণ বেশি। পুষ্টিবিদদের মতে, ঢেঁকি ছাঁটা চালে রয়েছে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা-সহ নানান পুষ্টিগুণ। তাঁদের মতে, ঢেঁকি ছাঁটা চালে ফাইবারের মাত্রা বেশি হওয়ায় পেট ভরা থাকে দীর্ঘ সময় এবং ঘন ঘন ক্ষিদে পাওয়ার প্রবণতাও কমে। এটা জানার পরেও যে এই চাল অনেক সময় অবধি এনার্জি সরবারহ করে, তবুও  এই চাল খাওয়ার প্রবণতা মানুষের মধ্যে অত্যন্ত কম।

ঢেঁকি ছাঁটা ব্রি ২৮ চাল (চিকন, সাদা)

আমরা হয়তো জানিনা, ঢেঁকি ছাঁটা চালে থাকা ফাইবার ওজন কমাতেও সাহায্য করে। আবার রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে ঢেঁকি ছাঁটা চাল। এসময়ের প্রাপ্ত চাল ও এই ঢেঁকিছাঁটা চালের মধ্যে স্বাদের পার্থক্য রয়েছে। ঢেঁকি ছাঁটা এই চিকন সাদা চালের ভাত খুব সুস্বাদু হয়ে থাকে।

তাই ধীরে ধীরে এই পুষ্টিসমৃদ্ধ চাল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারবেন আপনিও।

আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক এবং খাঁটি পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,“বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা !


চিনাবাদামের তেল (Peanut Oil)

 উপকার বৈ ক্ষতি নেই!!!

 
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা চিনাবাদামটাই সবচেয়ে বেশী খেয়ে থাকি। এই চিনাবাদাম একদিকে যেমন সুস্বাদু, মজাদার ‍অন্যদিকে তেমনই উপকারী। চিনাবাদাম তেলের সুন্দর, হালকা বাদামের একটি স্বাদ থাকে। অনন্য স্বাদ এবং বৈশিষ্ট্যের জন্য এই তেল ডুবো তেলে ভাজা (ডিপ ফ্রাই)-র জন্যও উপযুক্ত। এটি তেলে রান্না করা অন্যান্য খাবারের স্বাদ শোষণ করে না। আপনি একসাথে বিভিন্ন পদ রান্না করতে পারেন এবং প্রত্যেকে তাদের নিজস্ব দুর্দান্ত স্বাদ বজায় রাখবে।

চিনাবাদাম তেল বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী ডুবো তেলে ভাজা (ডিপ ফ্রাই) যায়- এমন তেলগুলির মধ্যে একটি কারণ এটি এমন একটি উচ্চ তাপমাত্রায় পৌঁছতে পারে যা খাবারের বাইরের অংশকে মুচমচে এবং ভিতরে খুব আর্দ্র রাখে। চিনাবাদাম তেল সব ধরণের রন্ধন প্রণালীতে ভাল কাজ করে এবং এটির দুর্দান্ত স্বাদের জন্য বহু বছর ধরে অসংখ্য রেস্তোরাঁয় ভাজা (ফ্রাই)-র জন্য সমাদৃত হয়ে আসছে ।
 
এবার আসি পুষ্টিগুণের কথায়। সুত্রমতে প্রতি ১০০ গ্রাম চিনাবাদাম তেলে রয়েছে শক্তি ৮৮৪ কিলোক্যালরি, চর্বি ১০০ গ্রাম, ভিটামিন–ই ১৫.৭মিলিগ্রাম, ভিটামিন–কে ০.৭মাইক্রোগ্রাম, কোলেস্টেরল ০ মিলিগ্রাম।
 
উপকারিতা:
 
* চিনাবাদাম তেল সমৃদ্ধ খাদ্য, যাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অসম্পৃক্ত চর্বি, যা ইনসুলিন                          সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
 
* চিনাবাদাম তেলে রয়েছে কোলেস্টেরল-ব্লকিং উপাদান।
  
* চিনাবাদাম তেল অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে।
 
* চিনাবাদাম তেল ওজন কমাতে সাহায্য করে।
 
* এটি চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
 
* এটি বাতের মতো প্রদাহজনিত সমস্যা প্রতিরোধ করে।
 
* এই তেলে রয়েছে স্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরল বা এইচডিএল, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 
   কমায়।চিনাবাদাম তেল ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করে না এবং শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতেও 
   সাহায্য করে।
 
* চিনাবাদাম তেল ব্রণ হতে পারে এমন কোন প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এছাড়াও, এর রোগজীবাণূ 
   প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্যগুলি এটিকে আপনার অন্ত্র এবং ত্বকের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদানে পরিণত 
   করে তোলে।
 
* চিনাবাদাম তেল ভিটামিন ই -র একটি সমৃদ্ধ উৎস এবং এতে বার্ধক্য বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই   
   তেল বার্ধক্যের দৃশ্যমান লক্ষণ যেমন: কালো দাগ, সূক্ষ্ম রেখা, বলিরেখা, ফাটা চামড়া এবং রঙ্গকতা 
   কমাতে সাহায্য করে।

চিনাবাদামের তেল
 
ধৈর্য্য নিয়ে পড়ে চিনাবাদাম তেলের ব্যবহার এবং উপকারিতা সম্পর্কে তো জানলেন। এবার কিন্তু নিঃসন্দেহে এই পুস্টিকর তেল আপনার খাদ্যতালিকায় যুক্ত করতে পারেন।

বাছাই করা সেরা মানের চিনাবাদাম থেকে বাসায় আমরা এই তেল প্রস্তুত করে থাকি। এতে কোন প্রকার কৃত্রিম রং,গন্ধ এবং রাসায়নিক উপাদান মিশ্রিত নেই, তাই সম্পূর্ণ খাঁটি এবং নিরাপদ!

মূল‌্য:
 
চিনাবাদা‌মের তেল ২৫০গ্রাম= ৳.২১৩
                                  
                                ৫০০ গ্রাম= ৳.৪২৬
                                  
                                 ১ কেজি= ৳.৮৫০
 
***২ কেজি বা তার অধিক ক্রয় করতে চাইলে বিশেষ মূল্য ধরা হবে 
 
 
আপনার ফরমায়েশ জানা‌নোর প‌রেই তেল প্রস্তুত করা হ‌বে। সুতরাং, আপনার কা‌ছে যেটা যা‌বে সেটা থাক‌বে একদম স‌তেজ।। 
 
তাই, একবার পরখ করেই দেখুন।
 
আমরা চেষ্টা করি গুণগত মানসম্পন্ন সঠিক এবং খাঁটি পণ্যটি আপনাদের কাছে পৌঁঁছে দিতে। আপনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের মূল উপজীব্য, কেননা আমরা বিশ্বাস করি,“বিশুদ্ধতা এবং বিশিষ্টতা-ই আনে বিশ্বস্ততা!
 
 

 
 
সকলকে ধন্যবাদ।।
 
 
[বি:দ্র: যাদের বাদামে এ্যালার্জি রয়েছে, তারা এই তেল ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।]

কালোজিরা তেল (Black Seed Oil)

কালোজিরা আমাদের সকলের পরিচিত। এটি মশলা হিসাবে ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে এবং এটি পাঁচ ফোড়নের একটি উপাদান। কালোজিরা নানা রোগের প্রতিষেধক এবং ...